কোটিপতির সুন্দরী স্ত্রীদের পরকীয়া প্রেমিকসহ হোটেল থেকে উলঙ্গ অবস্থায় আটক
‡KvwUcwZi my›`ix ¯¿x‡`i ciKxqv †cÖwgKmn †nv‡Uj †_‡K Dj½
Ae¯’vq AvUK
KvRx byiæRvgvb-Kjv‡ivqv (mvZÿxiv) cªwZwbwat †KvwUcwZi my›`ix ¯¿x‡`i ciKxqv †cÖwgKmn †nv‡Uj †_‡K Dj½ Ae¯’vq AvUK! “আমাকে মিথ্যে বলে ও বাসায় নেয়, আমি জানতাম না বাসায় কেউ নেই…”নাম
প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানিয়েছেন নিজের সমস্যার কথা। “আমি
স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করছি। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং মা একজন
টিচার। আমরা তিন বোনের মধ্যে আমি মেঝ। ছোটবেলা থেকে আমার আব্বুর কাছে তার
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন এবং চাকরি জীবনের সাফল্যের গল্প শুনে আমি খুব অনুপ্রানিত
হতাম।১টি কথা বলে রাখি, আমি ছোটবেলা থেকে একটু শারিরীক
ভাবে অসুস্থ থাকায় আমাকে আমার বাবা-মা কখনও পড়াশুনার জন্য চাপ দেয়নি, এমনকি আমার কোন ব্যাপারেই তারা জোর করেনি। ভুলটাকে হাতে ধরে শুধরে
দিয়েছেন। আমার অন্য ২ বোনের তুলনায় আমার উপর প্রত্যাশার চাপটা কম থাকায় আমি
মাঝে মাঝে মানসিকভাবে খারাপ বোধ করতাম। অনেকটা বলা যায় যে নিজেকে আমার লাস্ট
বেঞ্চের স্টুডেন্ট মনে হত আর সেখান থেকেই পড়াশুনাতে অনেকটা জেদের বশত আমার
আগ্রহটা বেড়ে যায় এবং SSC, HSC তে আমি ডাবল গোল্ডেনসহ
উত্তীর্ণ হই। এখানে আম্মুর অবদান সবচেয়ে বেশি যিনি তার জব,সংসার সবকিছুর পরেও আমাকে প্রতিদিন আপডেটেড সুবিধার ব্যবস্থাটা করে
দিয়েছেন। আমি মফস্বল শহরে বড় হয়েছি এবং বলে রাখি আমি গার্লস স্কুল গার্লস কলেজে
পড়েছি। আমার HSC, এমনকি ভর্তি কোচিং এ কোন ছেলে বন্ধু
ছিলনা, এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম এক বছরেও আমার
কোন বয় ফ্রেন্ড (প্রেমিক) ছিলনা। এটা হয়নি আমার আম্মুর ভয়ে না, তার আদর্শে। কিন্তু, অনার্স ১ম বর্ষের ফাইনাল
পরীক্ষা শেষে হঠাৎ করে আমার ফোনে ১টা
অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন আসে। প্রথমে আমি ছেলেটির সাথে ভদ্রভাবে কথা শেষ করে তাকে
আর ফোন করতে নিষেধ করি। কিন্তু সে আমাকে ফোন করেই যায় এবং যেহেতু সে আমার সাথে
খারাপ ব্যবহার করছিল না, তাই
আমি রাফলি তাকে কিছু বলতেও পারিনি। আর তখন এ সময়ের মত স্মার্টফোন না থাকায় আমি
আমার সাধারণ ফোনে তাকে ব্লকও করতে পারিনি। এরকম কয়েকদিন যেতে যেতে আমি তাকে বললাম
যে আপনার পরিচয় এবং আমার ফোন নং কে দিয়েছে সেটা না বললে আমি ফোন নং চেঞ্জ করব
(যদিও এটা সম্ভব ছিলনা কারণ আমার পরিবারকে এটা শেয়ার করা সহজ ছিলনা)। তখন সে বলল
যে আমার প্রমিস করতে হবে যে আমি যেন সব জেনে তার দোষ না হলে তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ
না করি। এবং আমি রাজি হয়ে জানতে চাইলে সে বলল যে আমার ক্লাসমেট (বন্ধু) এর কাছে
সে ভদ্র এবং ভাল ফ্যামিলির ১টা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করিয়ে দিতে বলে এবং তার ফোনে
আমার ছবি দেখে সে পরবর্তীতে আমার নম্বরটা চুরি করে নিয়ে আমাকে ফোন করে। বলে রাখি
এই ছেলেটিও আমার ব্যাচমেট তবে অন্য ১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর শেষ
করছে। এরপর তারসাথে আমার ১জন বন্ধুর মত যোগাযোগ ছিল এবং আমার ক্লাসমেট বন্ধুটির
সাথে সব জানাজানি হলে সে ১দিন আমার ক্যাম্পাসে আসে এবং এর কিছুদিনের মাথায় আমাকে
প্রোপোজ করলে আমি না করি এবং যোগাযোগ বন্ধ করে দেই। হঠাৎ ২/৩ দিন পর সে বসুন্ধরা সিটিতে যায় এবং বলে যে সে উপর থেকে ঝাঁপ দিবে এবং
আমাকে ওখানে তার ছবি তুলে পাঠায় এবং আবারো প্রোপোজ করে এবং বলে সে ওর বাবার ছোট
ছেলে এবং ওর বাবা আমাকে ছাড়বেনা ওর কিছু হলে। বলে রাখি ওর বাবা সুপ্রিম কোর্টের
একজন ব্যারিস্টার। আমি তখন অনেকটা ভয় এবং সহানুভূতি দিয়েই বোকার মত ওর
প্রোপোজালে হ্যাঁ বলি। এরপর আমাদের সম্পর্কটা খুব ভাল যাচ্ছিল ৪/৫মাস এবং কিছুদিন
পর বার্থডে। ওর বার্থডের দিন ও আমাকে নিয়ে অনেক ঘোরাঘুরি শেষে বলে যে ওর টাকা শেষ, বাসায় গিয়ে টাকা নিয়ে আসবে। আমাকে বলে
যে তুমি রিক্সায় বাসার সামনে দাড়াবে। আমরা ওর বাসার সামনে যাই এবং ও আমাকে বলে
যে এভাবে বাসার সামনে দাঁড়ানোটা ভাল দেখায়না। তুমি উপরেই আস, কোন সমস্যা নাই।
কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু।
No comments