৬ষ্ট শ্রেণি থেকে বাদ্ধতামূলক করা হোক মেয়েদের হিজাব ও বোরকা

KvRx byiæRvgvb-Kjv‡ivqv (mvZÿxiv) cªwZwbwat সমাজে ক্রমগত ভাবে যে অসামাজিক কার্য্য কলাপ শুরু হয়েছে তার মূলে আছে নারী ঘটিত,আগের তুলনায় এখন অল্প বয়সে সাব্বালীকা হয়ে যাচ্ছে, প্রাথমিক স্কুল পার হতে না হোতেই।হাই স্কুলে ভর্তি হলেই চলে আসছে বাজারের ভিতরে, বাবা মায়ের গোন্ডির বাইরে,আল্প বয়সের এ সময়টা বাঁধন হারা, তখন চলা ফেরা রুপ যৌবনে আসে ইমেজ,রঙ্গীন ঘুড়ির মত উড়তে থাকে সবাই।কাগজের পাতা খুললেই ধর্ষণ, কেন হচ্ছে এগুলো মেয়েদের কি কোন দোষ নাই,এর পিছনে লুকিয়ে আছে নুংরামী. চোঁখের দৃষ্টি ভঙ্গী মুচকী হেসে পিঁছনে ছেলে ডেকে এনে মজা করা,তাঁরপর দিন আর একজনের সাথে ফাজলামি, একের পর এক মানুষের মন নিয়ে ছিনিমিনি, হচ্ছে শ্রুতার জন্ম, একটি বার ভেঁবে দেখুন পোশাক মানুষের কি ইঙ্গিত করছে, কোন সুস্থ মস্তিষ্ক মানুষ অমানুষ হতে পারে না,প্রথমত চোঁখ তাঁর পর নুংরামী চিন্তা, আমাদের মাঁঝে বসবাস এক শয়তানের আবির ভাব আছে যে মনটা কে বৃক্রিত্ করে দেয় এক সেকেন্ডে,

তাঁতেই যথেচ্ছ, আগে নিজের দিকে তাঁকিয়ে দেখুন, আপনার পর্থও চলার ভদ্রতা আর অভদ্রতা কোনটা বিরাজ করছে,বড় ঘরের কয়টা মেয়ে ধর্ষণ হয়, কারা হয় যারা ঠিক অপকর্মে লিপ্ত থাকে বাঁধন হারা লাগামের বাইরে চলে যাওয়া,বয় ফ্রেন্ড নামে হচ্ছে মেলামেশা, আজ এক জন কাল আর এক জন, ভাল মন্দ নিয়েই আমাদের বসবাস, আর ছোট্র মাছুম বাচ্চাদের ক্ষেএে ভাবুন কি করে সম্ভাব ছোট্র বাঁচাটার নির্ষাতন কোন শএুতা ছাঁড়া হয় না,তাঁর পিঁছনে দেখুন পিতা মাতার সাথে ক্লোহ না মায়ের কোন নোংরামি অথবা আগে দেহটার জ্বালা মিটিয়েছে তাঁর সাথে এখন চোঁখ পাল্টি দিচ্ছে তার ফল সরুপ ছোট্র মাছুম বাচ্চাদের উপর রক্ষচক্ষু শয়তানের চেতানা শএুতার পাওনা,বলার বোঝোবার শেষ নাই, আপনার মনটা কে পবিত্র করুন নেট থেকে সরে আসুন, বাবা মায়ের অনেক দায়দায়িত্ব বান্ধবীর বাঁড়িতে বেঁড়াতে যাচ্ছি. প্রয়োজনে বাইরে টাকা দেয়া বন্দ করুন, ছোট থেকে ইসলামের নির্দেশ অনুযায়ী বড় করুন,নিজের ইজ্জতটা কি করলে দুষ্টু মানুষের চোঁখে পড়বে না,তেমনটাই দিক্কা্ দিন। তাঁহলে চিনতে শিখবে ইজ্জত জীবনের বড় সম্পদ, জন্ম মৃত্যু একবারই মাঁঝে শুধু পাঁপ আর পূর্ণতার হিসাব, যার ভাগ নিজের। পোশাক দেখেই আমরা বিচ্যখন করি ভদ্র অভদ্রতার নমুনারূপ, যে নিজে থেকে নুংরামী করবে সে তো শয়তানের বীজ তার আর সতিত্তের হিসাব। সবাই সচেতন হলে সবই বিনাশ হবে। বচন বলছে সে কথা যেমন কর্ম তেমন ফল।অাগের জামানার কথা ভাবুন তখন মানুষের শক্তি কামনা বাসনার শক্তির তুলনায়, এখন সে তুলনায় ২৫% হবে বলে মনে হয় না। অর্থচো মনের শয়তানীর মানুষ গুলোর পারকতা খুব কমই ভাব খানা দেখলে মনে হবে কতটা নারীর বিছানায় থাকার অনেকাংশ শক্তি। ভুল হলে মাপ করবেন। কেন বললাম ছোট্র মাছুম বাচ্চাদের ইজ্জত হয়নি তাঁরা ভোগের সামগ্রী লালসার বস্তুু কি করে হয়।যৌবনের তাঁড়না তো চোঁখের রং থেকে শুরু তাঁহলে কি কারন? বেশীর ভাগ ঘটনা গুলোই পিতা মাঁতার কোন কৃতকর্মের ফল প্রতিহিংসার খায়েস।হয়তো মায়ের সাথে সম্পর্কিত জড়িত, এখন রাখতে চাচ্ছে না,সেও ছাঁড়তে চাচ্ছে না,অন্য দিকে বাবার হিসাব, এই ধরুন জমিজমা বিষয় অথবা টাকা লেনদেন পরে চোঁখ পাল্টী, বাবা মায়ের অনেক ভুল সন্তানের উপর দিয়ে যায়। লালসা বর্জন করুন,চলার পথ টাতে অনেক কিছু সামাল দিতে হয় নিজের ভদ্রতা পোশাক রীতি নীতি মেনে চলা,সমাজের অার একটা দিক বিয়ে করে বিদেশ পাড়ি দেয়া, কয়টা দিন কাছে থেকে চলে যাওয়া, পাওয়া স্বরুপ একটা বাচ্চা উপহার দিয়ে যাওয়া, চাওয়া পাওয়া বলতে নিজের চাহিদা শারীরিক কামনা স্বামীর ভাল বাসা, মনের যখন বাঁদ ভেঙ্গে যায় তখন থাকেনা চেতনা,অপর দিকে কষ্টের টাকা পাঁঠায় বৌর কাছে, বিলাসীতা করে রংডং করে বয়ফ্রেন্ড বানিয়ে রংডং এর শহর আবাসীক হোটেল নিজেদের চাহিদা মেটানো, আর ভারত উপহার দিচ্ছে ইষ্টার জলসা, দিচ্ছে মাদক, দিচ্ছে কি করে নুংরামী করতে হয়,আমরা পাচ্ছি ট্রেনিং, তো একটু চেষ্টা করতেও যাচ্ছি কিন্তু ধরা খেয়ে যাচ্ছি, অন্যের দৃষ্টিতে আপনি সুন্দর ভদ্র ইসলামের নিয়মে পোশাক পরিধেয় করলে শয়তান তাঁর দৃষ্টি দিতে পারবে না।ইমানের কাছে শয়তান অচেতন আগুনের ভুলকীর নেয়। অবশেষে বলি বিপক্ষ ব্যক্তি বলতে বিরোধী দল,তাঁহারা মানুষের ধোঁকা দেয় বলে সরকারের ব্যর্থতা বোকার মত চিন্তা, অপকর্ম করছি আমরা ভুল আমাদের আর দোষ সরকারের, পোশাক পরিবর্তনের সাথে সাথে মনটা কেউ পরিবর্তন করুন গরীবের প্রতি অবিচার বন্দ করুন, উপর ওয়ালার কাছে জবাব দিতে হবে,নেতার লালসা মিটাতে গরীবের ব্যবহার করবেন না,পারলে সমাজের জন্য দেশের জন্য গরীবের অন্নদানা ভোগ না করে, গরীবের দেহটুকু ভোগের সামগ্রীরূপ পাল্টান,নারীর থেকে পৃথিবীর আলো দেখার ভাগ্য আমাদের, নারী( মা),তাঁদের লালন পালনে এতটা বড় হয়েছি আমরা,মা জাতির সন্মান পরকালের জন্য যর্থেষ্ট। এ দেশের ছোট একটা মানুষের চেতনা,জনদরদি মাতা বঙ্গ কন্য বাংলার রুপকার জয়তু কন্যা যাঁর মাঁঝে আছে সবই, তাঁর চেতনায় ঠাঁই পেলে তাঁর পূর্ণতার রুপ বিকাশিত হবে, আমার মনের অগচরের ইতি কথা। মাননীয় প্রধান মুন্ত্রীর দৃষ্টি পাত কামনা করি। দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা,পএিকার একজন প্রতিনিধি কলারোয়া থানা।

দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা

কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু।