কলারোয়া পৌরসভায় চাউল বিতারণ অনিয়মের অভিযোগ
কলারোয়া পৌরসভায় চাউল বিতারণ অনিয়মের অভিযোগ
কাজী নুরুজামান-কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি : আজ বিকাল ৫টা রোজ
বৃহস্পতিবার তাং ৮/৮/২০১৯ ঈদুল আযাহ্ উপঃ পৌরসভায় চাউল বিতারণ, সারা দিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে নিয়ম মাফিক কার্যক্রম হয় নাই,উপস্হিত কাউন্সিলার বৃন্দ.তাঁর মধ্যে ছয় নাং ওয়ার্ড কাউন্সিলার মোঃ আলফাজ উদ্দিন হঠাৎ চাউল দিতে বন্দ করতে বলেন,পাঁশে বসা প্যানেল মেয়র মনিরুজ্জামান বুলবুল,আনুমানিক ধায্য কৃত একটি প্লাষ্টিকের বালতি দিয়ে ছিলিপ অনুসারে দেয়া হচ্ছিল,সেই বালতি টাকে আবার পুনারায় মাপ দিতে বলেন, সেটাতে দেখা যায় সঠিক ধায্যকৃত ১৫ কেজি চাউল হচ্ছে না, তাঁর উপর চড়াও হয়ে অকত্থ্য ভাষায় গালী গালাজ করতে থাকে, এবং উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব আমিনুল ইসলাম লাল্টু কে মুঠো ফোনে আসতে বলেন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (uno)কে ও মুঠোফোনে অবগত করেন। তিনি একটি মিডিংএ থাকার কারণে ২০মিনিট পরে আসেন, সবার উপঃ বিষয় শুনে চাউলের হিসাব নিতে প্যানেল মেয়রের নিকট জানতে চাঁইলেন, প্রতি উওর এ কিছু লোক ছিলিপ ছাড়া চাউল উত্তলন করেছে এবং তিন হাজার আর্শীটি কার্ড,তাঁর তুলনায় চাউল কম, সেহেতু কম হওয়াটাই স্বাভাবিক বলে জানান, প্রথম দিকে সঠিক ছিল, শেষের দিকে একটু কম দিয়ে সবার মাঝে বিতারণ করার চেষ্টা করছিলেন, সয়ং সচিব ও প্যানেল মেয়র উপঃসচিবের কাঁছে জানতে চাইলেন, সেও একই উওর দিলেন, অর্থচো সকল কাউন্সিলাররা চাউল
বিতারণে মিডিংএ প্যানেল মেয়র কে অবগত করেননি। সত্যিকার
অর্থে কোন
ইউনিট নাই কলারোয়া পৌরসভায়, এখানে বারবার বাঁম দল থেকে নির্বাচিত হওয়ার কারণে কোন উন্নয়ন নাই লুটপাট ছাড়া কিবা হবে। উপজেলা চেয়ারম্যানের বক্তব্য সুস্পষ্ট কমবেশী যেটাই হয়েছে সকল কাউন্সিলার ও প্যানেল মেয়র একএে মিডিং করে সবার মাঝে কম বেশী করে দেয়ার আহবান ব্যক্ত করেন, এবং সাধারণ জনগণ যাঁরা উপস্হিত সবাইকে শান্তিপূর্ণ নিয়ম অনুযায়ী সিলিপ অনুসারে নিতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করেনও পরি সমাপ্তি ঘটে।
কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু।
No comments