সোনাবাড়ীয়া হোসেন মেম্বারঃফেনসি টি হাউজ,প্রতি কাপ চা ১০ টাকা।

সোনাবাড়ীয়া হোসেন মেম্বারঃ ফেনসি টি হাউজ,প্রতি কাপ চা ১০ টাকা





কাজী নুরুজামান বাবু, কলারোয়া ডেক্সঃ বহুল আলোচিত সোনাবাড়ীয়া মাঠ সংলগ্ন হোসেন মেম্বরের চায়ের দোকান মাদক কারবারী বিগত দিনে অনেক অভিঃ তাঁর নামে কিছু দিন অাগে তাঁর পুএ ৩/৪ টা ফেনসিডিল সহ কলাঃথানার এক এস আই হাঁতে নাতে ধরা পড়ে এই চায়ের দোকানেই, দোকানের পিছনে ছিল জোয়ার আসর,এখন বত্ মান অন্যথায় বসছে, কেশবপুর মনিরামপুর এিমোহনী কলা রোয়া থেকে প্রতিনিয়ত এই চায়ের দো কানে অাসে ফেনসিডিল খাইতে চায়ের কাঁপে হাপ ৪০০ টাকা ১ টা ৭০০ টাকা অভিনব কায়দায় চলছে এখানে মাদকের রমরমা ব্যবসা. এক কাঁপ চা দশ টাকা যেটা ১২ ইউঃ সহ কলাঃ পৌরসভায় ও ১০ টাকা চাঁয়ের দাম নাই, একমাএ হোসেন মেম্বারে চায়ের দোকান ছাড়া,শুধু তাই নয় নারী পাচারকারী সেন্টিকেটের সাথে ও জড়িত, তাঁর কন্য ভারতে থাকে দেহ ব্যবসা কারবারী,সোনাবাড়ীয়া ইউঃ এমন কেউ নেই তাঁর সম্পকে্ জানে না,যখনই প্রশাসনিক চাঁপ আসে নেতাদয় টাকার বিনিময়ে চাঁপা পড়ে যায়।পাঁশেই বডার আনুঃ২ কিঃমিঃ শত চেষ্টা করে ও সম্ভব হচ্ছে না, এদের মত ভদ্র ব্যবসায়ীদের নিরমূল করা, ছেন্টিগেটের হোতা গড ফাদারদের চিহ্নত করা, মিথ্যাচার কোন গল্পগুচ্ছ নয়.আইন যদি সঠিকতর হস্তখ্পে করে কঠোর অভিযান অব্যহত রাঁখে নিশ্চিণ্ করা সম্ভব,তাই উদ্ধতণ্ প্রশা সনিক কতি্পঃদৃষ্টি নন্দীত করি যত দুরতিক্রমে এই অসাদু ব্যবসায়ী, নামমাত্র চায়ের দোকান টি উচ্ছেদ করা হলে, যুব সমাজের এই মাদকের অাড্ডা বন্ধ হলে কিছুটা হলেও উপকৃত হবে সুশীল সমাজের সন্তান,পরিবারের আকুতি, কাউ কে তুক্ক্া করে না।সে নিজেও একজন জুয়াড়ি. এ সব বিষয়ের সত্যতা যাচাই করতে গেলে অকথ্য ভাষায় কথা বলে, এবং বেশী বুঝলে গায়ে হাঁত তুলতে বাদ্ধ হব এটাই তাঁর বাক্যাংশ, তাঁর লোম স্পশ্ করার কেউ নাই।আমরা বিশ্বাস করি প্রশাসন ইচ্ছে করলে যথা তথা ব্যবস্থা নিতে পারে, তাই আইনে আওতায় এনে এই ফেনসি টি হাউজ টি বন্ধ করে এবং এই হোসেন মেম্বারের ও তাঁর পুএ আইনের আওতায় এনে মাদকদ্রব্য আইনে কঠোর শাস্তি দেয়া উচি বলে মনে করি।

কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু








No comments

Powered by Blogger.