সাতক্ষীরা জনতা ব্যাংকের এজিএম, মতিয়ার রহমান না ফেরার দেশে চলে গেছেন।
সাতক্ষীরা জনতা ব্যাংকের এজিএম,
মতিয়ার রহমান না ফেরার দেশে চলে গেছেন।
কলারোয়া ডেক্সঃ সাতক্ষীরা
জনতা ব্যাংকের এজিএম, মতিয়ার রহমান না ফেরার দেশে চলে গেছেন। আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে আছরের নামাজ আদায়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি।
অজু করার জন্য অফিসের বাথরুমে প্রবেশ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ইন্নালিল্লাহী ও ইন্নাইলাহি রজিউন। তাহার মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি এক চেলে ও এক মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন।
অজু করার জন্য অফিসের বাথরুমে প্রবেশ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ইন্নালিল্লাহী ও ইন্নাইলাহি রজিউন। তাহার মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি এক চেলে ও এক মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন।
মরহুম মতিয়ার রহমানের সহকর্মি দৈনিক আজকের কলারোয়াকে জনান যে, তিনি আজ বিকাল সাড়ে 4টার দিকে অফিসের বাথরুমে প্রবেশ করেন অজু করার জন্য। এসময় তিনি বাথরুমের মধ্যেই
হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তিনি বাথরুমের মধ্যে দীর্ঘ সময় থাকার কারনে অফিসের পিয়ন বুঝতে
পারেন। পরে জানতে পেরে তার অন্য সহকর্মিরা বাথরুমের দরজা ভেঙ্গে দেখে তিনি মেঝেতে পড়ে
আছেন। পরে তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।মঙ্গলবার (৩০ জুলাই)
বাদ জোহর মতিয়ার
রহমানের গ্রামের বাড়ী সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়ানের রামভদ্রপুর গ্রামে
জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন কার্জ শেষ করা হয়।
মতিয়ার রহমান চাকরি জীবনে তিনি অধিকাংশ সময় সাতক্ষীরাতেই কাটিয়েছেন।
তিনি অনেকদিন যাবত জনতা ব্যাংকের 12 থেকে 14টি শাখাই ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
সবাই তাকে সাদা মনের মানুষ হিসেবে জানতেন। ব্যাংকারদের নিকট তাহার সুনাম ছিল অতুলনীয়।
তাহার অবসরের সময়কাল ছিলো ২০২১ সালে।
তিনি দক্ষিণ পলাশপোলস্ত গুড়পুকুর পাড়ে একটি বাড়ী তৈরি করে সেখানেই বসবাস
করতেন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন।
ছেলে চাবিতে ও মেয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়েন।
সাদা মনের মানুষটি না ফেরার দেশে চলে যাওয়াতে তাহার পরিবার ও আত্মীয়
স্বজনদের মধ্যে শোকের ছায়া পড়েছে।
কলারোয়া প্রতিঃ
কাজী নুরুজামান বাবু।
No comments