হাজী কুঠির স্বামীর রেঁখে যাওয়া সম্বোল টুকু কেঁড়ে নিতে মরিয়া
হাজী কুঠির স্বামীর রেঁখে যাওয়া
সম্বোল টুকু কেঁড়ে নিতে
মরিয়া
কাজী নুরুজামান-কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি : এই বাড়িটির স্বত্বা
অধিকারী মৃত আলহাজ্ব আতাউর রহমান মাষ্টার, তাঁর সহধর্মীনি মোছাঃ মাফুজা খাতুন,একটা মাএ পুএ
সন্তান. দীর্ঘ ২৭ বছর যাপন
করছে এই ভবন টি
তে,স্হান কলাঃপৌর সভাধীন পুলের ওপার টি এনটি অফিস
সংল্গঃ বিগত ৯ মাস আগে
মৃত্যু বরণ করেছে দূরাগ্য রোগে অাক্রান্ত হয়ে। অনেক কষ্ট করে ছেলেটি কে মানুষ করছেন,
বর্তমানে ঢাকাতে পড়া শুনা করছে মাসিক অনেক টাকা ব্যয়.তবুও থেমে নেই মা,স্বামীরর রেখে
যাওয়া জমি জমা যথেষ্ট অাছে গ্রামের বাড়ীতে. অরেশ সূএে সেখান থেকে তাঁরাও পাওনা দাঁর,নিয়তির পরিহাস দ্বিতীয় নং সহধর্মীনির সন্তান
চাঁর জন কন্য চাঁর জন, পিতার কবর এর বাঁশ শুকায় নাই, বিভিন্ন সময়ে এসে সৎ মা ছেলে
কে বাড়ি থেকে নেমে যেতে বলে না হলে মেরে
ফেলবে। ঘরে ঢুকে ভাংচুর করে নগদ অর্থ সহ জমি জমার কাগজ
পএ লুট করে নিয়ে যায়, ঘুরছে দাঁরে দাঁরে বিচারের আনুঃ৯ শতক জমি আছে.রেজিস্ট্রি করে গেছেন তাঁর সহধর্মীনির নামে. জমিটি পাওয়া নামা সূএে বন্দবস্ত করা,দীর্ঘতা সময় ধরে আইন থেকে শুরু করে উপজেলা চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান কারও কাঁছে যেতে বাঁকী নাই, কোন বিচার নাই, অসহায় মানুষের জায়গা মূল্য কোথাও নেই, তবুও আইনের চোঁখে অপরাধীর বিচার আজ অথবা কাল হবে আশাবাদী। দ্বিতীয় ঘরের সুযোগ্য চাঁর পুএ অত্যাচার মাস্তানি দাঁপট গুন্ডা বাহিনী দিয়ে মেঁরে ফেলার চেষ্টা চলছে. এদের নাম মোকলেছুর রহমান. শানুর রহমান.একলাছুর রহমান.ইমাম হোসেন.গ্রাম নারানপু. জালালাবাদ ইউনিয়ন আইনের আওতায় কঠোর হস্তে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উদ্ধর্তন কর্তিপক্ষে দৃষ্টিপট কামনা করছি এবং সাতক্ষীরা জেলা নবাগত পুলিশ সুপার মহোদয় ও কলারোয়া থানার
দায়িত্বরত অফিসার ইনচার্জ এর কাঁছে সবিনয়
প্রার্থনা জানায়, এক জন অসহায়
মায়ের জীনব বাঁচাতে ব্যবস্থা নিন। বর্তমান সরকারের আমলে গরীবের প্রতি অনাচার জুলুম দুর্নীতি কোন ঠাঁই নাই।
কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু।
No comments