কলারোয়া পৌরসভায় চাউল বিতারণে অনিয়ম প্রসঙ্গ, বাজেট ও সংবর্ধন দাওয়াতের বিষয় নিয়ে তুলকালাম


কলারোয়া পৌরসভায় চাউল বিতারণে অনিয়ম প্রসঙ্গ, বাজেট সংবর্ধন দাওয়াতের বিষয় নিয়ে তুলকালাম


কাজী নুরুজামান-কলারোয়া (সাতক্ষীরাপ্রতিনিধি : রোজ বৃহস্পতিবার ০৮/০৮/২০১৯ ভিজিএফের চাউল বিতারণ অনিয়মের অভিযোগ, ইস্যূ ভিত্তিক উত্তাপন বিগত কিছু দিন আগে এমপি মহোদয় পৌরসভার উন্নয়নের স্বার্থে ছয় কোটি টাকা বাজেট করে দেয়ায় এবংএমপি মহোদয়ের সংবর্ধন অনুষ্টানে কেন উপজেলা চেয়ারম্যান কে বিশেষ অতিথি করা হয়নি এবং ছয় নাম্বার ওয়ার্ডের কাউ ন্সিলার কে মূল্যায় করা হয়নি.দুপুরে অতিথি আপায়নে মধ্যভোজে মাংসা পাই নাই আলফাজ উদ্দিন, একাই ফাঁটিয়ে দিলেন প্যনেল মেয়রের অফিস কক্ষে চাঁপড়ে টেবিলের গ্লাস চৌঁচির করে দিলেন,সংযোত হতে বলায় একজন সাংবাদিক কে ১০০ টাকা মূল্য বলে সবার সামনে অপমান করে বসিয়ে দিলেন,তাঁর লোম স্পশ্ করার ক্ষমতা নাই,অকত্থ্য ভাষা মেয়রের সাথে তুইতুকারী কোন কুন্তি ছিল না,ওনার পায়ে ডিভেট বলে গাঁয়ে হাঁত তুলতে বাঁকী ছিল,এনারাই জনগণের প্রতিনিধি, পূর্বের হিসাব কিতাব যদি উত্তাপন করা হয়.তিনি একজন মাদক সম্রাট ছিলেন,গাজার আড়ৎ ছিল,কেউ কথা বলার সাহস ছিলনা,গ্রাম বাসী অতিষ্ঠ হয়ে ট্রাকে করে উপজেলা কলাঃ থানায় অবস্থান করে ছিল,সাধুবাদ জানাই এলাকা বাসীর তাঁকেই প্রতিনিধি করেছেন, জনগনের বিচ্যখন বোঁধ কম বলে নির্বাচনে সময় ১০০টাকার প্রলোভনে ভুলে যায়,যার জন্য যোগ্য ব্যক্তির অভাব। বললে শেষ হবে না,একজন রাইটার সত্য কে তুলে ধরেন বলে মৃত্যু তাঁর পাঁশে সর্বপরী হাঁত ছাঁনি দেয়, তবুও মৃত্যু ভয় যদি জনদরদি জননেএী না থাকে সেখানে আমাদের মত মানুষের কি মূল্য? আইনে কাঁছে এটুকুই দাবী সুবিচার গণমাধ্যমের মূল্য কি ১০০ টাকা? নিন্দা জানায় এবং প্রতিবাদ জানায়, একটা পৌর সভায় যদি চাউল কম হয়, সেখানে চোঁর কি মেয়র একা হয়,ভাগা খাই সবায়.মিডিয়ার সমানে আসলে কোন দোষ নাই,সত্যিকার অর্থে ভাগে কম হলে তখন এমনই হয়, তিন হাজার একাশি টা কার্ড গড় জনগণ পাঁচ্ছে বার কেজি সর্ট হচ্ছে বার হাজার কেজি,এটা তো দেশ ব্যপী শুধু কলারোয়া তে নয়, প্রকৃত দিকে বিবেচিত মাছ খাই সব পাখি.আর দোষ হচ্ছে মাছ রাঙ্গা পাখির বাঁকী টা আইনের বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টচর হয়ে রইলো, ভুল হলে মার্জনা করিবেন।

কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু

No comments

Powered by Blogger.