কলারোয়া পৌরসভায় ভিজিএফ এর চাউল বিতারণের অভিযোগ


কলারোয়া পৌরসভায় ভিজিএফ এর চাউল বিতারণের অভিযোগ
কাজী নুরুজামান-কলারোয়া (সাতক্ষীরাপ্রতিনিধি : কলারোয়া পৌরসভায় চাউল বিতারণ অনিয়মের অভিযোগ আজ বিকাল পাঁচটা রোজ বৃহস্পতিবার তাং ০৮/০৮/২০১৯ বিষয়ে অবগত করা হয় উপজেলা চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা (UNO) মহোদয় কে,উপস্হিত কাউন্সিলার বৃন্দ প্যানেল মেয়র সাংবাদিক সাধারণ জনগণ, কার্ড সংখ্যা মোট তিন হাজার ৮১টি, অনিয়মের অভিযোগ টি উত্তাপন হয়েছে শেষ প্রান্তে এসেযখন আর বাঁকী আনুঃ ৫০/৬০ টি মত, ধায্যকৃত পরিমাণ ১৫ কেজি. এভারেজ জরিপে পাওয়া গেছে ১২ কিলো, মেয়র সাহেবের বক্তব্য সুস্পষ্ট কার্ড ছাঁড়া অনেকে চাউল উত্তোলন করেছে. যাঁহার কারণে শেষ প্রান্তে এসে কম দিয়ে বাঁকী কার্ড গুলো পরিশোধ করার জন্য, আসলে কাঁরা এই অনিয়ম করেছে?কেন অভিযোগ করা হয়নি নির্বাহী মহোদয় এর প্রশ্ন, দ্বিতীয় তো সচিবের বক্তব্য চাউল কেউ চুরি করে নাই যাঁহা পাওয়া হয়েছে সবার মাঁঝে বিতারণ করা হয়েছে, হিসাব মতাবেক বার হাজার কেজির হিসাব পাওয়া যাঁচ্ছে না, তাঁহলে গেল কোথায়? জনগনের দাবী আমাদের কেন কম দেয়া হচ্ছে, আজকের এই ইসূ ভিত্তিক উত্তাপনের মূলে ছিলেন ছয় নাম্বার ওয়ার্ডের কাউন্সিলার জনাব আলফাজ উদ্দিন, তাঁর গর্জন ছিল বাঘের মত, ভাল করেছেন ঠিক আছে প্রশাসক কে অবগত করেছে সাধুবাদ জানায়, কিন্তু ভাষাটা ছিল অসামাজিক অকত্থ্য ভাষায় গালী গালাজ শত মানুষের সামনে এটা লঙ্গন অতিক্রম যেটা উচিৎ নয়, শুধু তাই নয়. সুধিসমাজের গন্য মান্য ব্যক্তি বর্গ উপস্হিত সেখানে গায়ের জোর প্রয়োগ করে টেবিল চাঁপড়ে ভেঙ্গে ফেলা এটা আইনের দৃষ্টিতে কতটুকু বি

বেচিত হবে সেটা আইনের সিদ্ধান্ত, এক জন সাংবাদিক তাঁর ভাষা সংযোত করতে বললে তাঁর প্রতি উওর সাংবাদিকরা ১০০টাকার, মূল্যহীন পেশা, যাঁরা জীবন বাঁজী রেখে সংবাদ পৌঁছে দিচ্ছে আপনাদের দাঁর প্রান্তে. তাঁদের মূল্য একশত টাকা? আমরা গণমাধ্যমে কর্ম জীবিরা সবার মূল্য তাঁহলে একই। সুশীল সমাজের বিশিষ্ট

জনাদের কাঁছে আইনের কাঁছে আকুতি এটাই বাংলাদেশ রোল মডেল ডিজিটাল হচ্ছে তাঁর নমুনারূপ কি এটাই, জনদরদি জননেএী আমাদের জন্য গরীবের জন্য ভাগ্যদাতা ঠিকই, কিন্তু আমরা তো আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে চাঁই না, দুরবলের প্রতি আঘাত মানি লোকের মানে হাঁত দেয়ায় আমাদের দৌরত্ব্যতা, কেউ অপরাধ করলে আইন তাঁর ব্যবস্থা নিবেন, আমরা যদি আইন হাঁতে তুলেনি, তাঁহলে প্রশাসন এর কি দরকার, তাঁই যদি না হবে এক প্যানেল মেয়র কে বিশ্রি ভাষায় গালী
দেয়ার সাহস কি করে হয়, টেবিল চাঁপড়ে গ্লাস ভেঙ্গে ফেলতে পাঁরে। অবশেষে এটুকুই ব্যক্ততা তদন্ত পূর্বক সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করার আর্জি জানাচ্ছি


কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু

No comments

Powered by Blogger.