যেটা ঘটছে স্বাভাবিক মানুষের কর্ম নয়, ইয়াবা আসক্ত মস্তিষ্ক নষ্ট


যেটা ঘটছে স্বাভাবিক মানুষের কর্ম নয়, ইয়াবা আসক্ত মস্তিষ্ক নষ্ট

কাজী নুরুজামান-কলারোয়া (সাতক্ষীরাপ্রতিনিধি : আজ নতুন প্রজন্মের কাঁছে আগামীর ভবিষ্যৎসেই তরুণ যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাঁচ্ছে, পাশ্ববর্তী ভারত আমাদের অনেক উপকার করছে, পাঁনি দিলে তলীয়ে যাঁবে,না দিলে খরায় মরুভূমিতে রুপ নেবে। এটাই আমাদের পাওয়া পাশ্ববর্তী দেশের চুক্তি বদ্ধতা, অপর দিক থেকে দিচ্ছে খাদ্য, অল্প দাঁমে ফল মূল কত কি.তাঁর সাথে দিচ্ছে বিনেদনের জন্য আনান্দ উপভোগ ( ফিলিংস) অর্থাৎ ইনর্জয়। এমন দ্রব্য তৈরি করে দেয়েছে যেটা বিষের চাইতেও ভয়ঙ্কার, হিরোইন ইয়াবা ফেনসিডিল অনেক রকম, যাঁহাতে বাংলাদেশের যুব সমাজ যেন কখন মাঁথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, বেঁর হওয়ার মত কোন রাস্তা নেই,মৃত্যুই ঠিকানা আজ বাংলাদেশে যেটা ঘটছে তরুণরা যেটা করছে কোন সুস্থ মস্তিষ্কে নয়। অসুস্থতাজনিত কারণ সেটা এই মাদক, অনেক কিছু বুঝতে পারি কিন্তু ফেরার উপায় নাই এই দেহমন প্রাণ যেন মাদক চাঁই, এমন ক্রিয়াবাবা মা আপন কোন হেতাহেত নাই, শুধু মাদক চাঁই, জননেএী একা চেষ্টা করে যাঁচ্ছেন কিন্তু তিনি একা কত টুকু সামাল দিবেন, খাচ্ছে কাঁরা ভদ্র সমাজের কোটি পতি লাকো পতি আইনের কিছু মানুষ বেআইনের কিছু মানুষ, আর নিন্ম শ্রেণীর মানুষ ভিড়েছে গাজায়, ঔই যে শুনেছে রাজা নাকী খাইতো গাজা, যদিও খেতো কিন্তু তাঁদের প্রসাদ ছিল কি? অবশেষে শুকায়ে কিছু দিন পর যাঁচ্ছে মারা, যুবক কিশোররা যেটা করছে ঘোঁরে, অপরাধ করার পর ঘোঁর কেঁটেগেলে তখন মনে করে আমি তো এমনটা করিনি কি করে হলো, অবশেষে বিবকের কাঁছে আঘাতে আঁঘাতে জীবনটা নিঃশ্বব্দে মৃত্যুর দুয়ারে পৌঁছে গেল।এভাবেই কত প্রাণ অকালে ঝঁরে যাঁচ্ছে অনার্বত্য আমরা এতটাই বোঁকা বুঝি যখন পৃথিবীর আলো চাঁরীদিকে অন্ধকার নেঁমে এলো। আবেগের বশে সর্বহারা মানুষের মনের কথা কেউ না জানতে পেলো, একা এসে একাঁই চলে যেঁতে হলো। রঙ্গীন জীবনটা. তবুও রঙ্গীন চশমা খোল, হে আল্লাহু তুমি আমাদের সবার জন্য রহমতের একটু দোয়ার খুলে তোমার দরবারে নিয়ে চলো, আমিন।


কলারোয়া প্রতিঃ কাজী নুরুজামান বাবু

No comments

Powered by Blogger.